Tuesday, December 30
Shadow

কলাম

পোল্ট্রি খাতে অস্থিরতা: প্রান্তিক খামারিকে বাঁচানো এখন রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব

পোল্ট্রি খাতে অস্থিরতা: প্রান্তিক খামারিকে বাঁচানো এখন রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব

কলাম, কৃষি
রহিম রানা: বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্প এক সময় কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির প্রাণভোমরা হিসেবে বিবেচিত হতো। ডিম ও ব্রয়লার উৎপাদনের দ্রুত সম্প্রসারণ শুধু পুষ্টিহীনতা কমাতেই ভূমিকা রাখেনি—এটি লাখো মানুষের জীবিকা, নারীর আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা সচল রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু আজ সেই খাত একটি নীরব বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বাজারব্যবস্থার অস্থিরতা, অসাধু চক্রের দৌরাত্ম্য, কন্ট্রাক্ট গ্রোয়িংয়ের একতরফা আধিপত্য, অনিয়ন্ত্রিত আমদানি, ফিড–বাচ্চার লাগামহীন দাম বৃদ্ধি—এসব সমস্যার সম্মিলিত অভিঘাতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রান্তিক খামারিরা; যারা এই শিল্পের প্রকৃত ভিত্তি। বিভিন্ন অঞ্চলে এখন যে চিত্র দেখা যাচ্ছে তা উদ্বেগজনক। ফার্মগেটে মুরগির দাম কমে গেলেও খুচরা বাজারে দাম অপরিবর্তিত বা বেশি। অর্থাৎ খামারি লোকসান গুনছেন, ভোক্তা অতিরিক্ত দাম দিচ্ছেন—আর লাভে আছে অদৃশ্...
দুর্নীতি, ভুয়া পরিচয় আর ভাঙা রাষ্ট্রযন্ত্র: নৈতিক বিপর্যয়ের নতুন সামাজিক ভূগোল

দুর্নীতি, ভুয়া পরিচয় আর ভাঙা রাষ্ট্রযন্ত্র: নৈতিক বিপর্যয়ের নতুন সামাজিক ভূগোল

কলাম
বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো, রাজনীতি এবং সমাজজীবনের ভেতরে যে গভীর ক্ষয় প্রতিনিয়ত জমে উঠছে—তার অসংখ্য সূক্ষ্ম ও স্থূল চিহ্ন প্রতিদিনই চারপাশে ভেসে উঠছে। কোথাও ভুয়া কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণা, কোথাও সেবা খাতে লুটপাট, কোথাও রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় সামান্য কর্তৃত্বের অপব্যবহার, আবার কোথাও সামান্য সুযোগ পেলেই বিশেষ সুবিধা আদায়ের সংস্কৃতি। সমাজ যেন এক ধরনের সম্মিলিত নৈতিক ভাঙনের মধ্য দিয়ে অচেনা এক পর্যায়ে প্রবেশ করেছে। এই পরিস্থিতি শুধুমাত্র কোনো একক ঘটনা বা বিচ্ছিন্ন অঞ্চলের সমস্যা নয়; বরং সমগ্র বাংলাদেশে প্রসারিত একটি ভয়াবহ বিস্তারের নাম—দায়মুক্তি ও অনিয়মকে স্বাভাবিক ধরে নেয়ার সংস্কৃতি। সাম্প্রতিক সময়ে যশোরের সার্কিট হাউজে ভুয়া অতিরিক্ত সচিব পরিচয়ে সরকারি সুবিধা ভোগের ঘটনা কেবল একজন প্রতারকের বুদ্ধিমত্তা বা দুঃসাহসের গল্প নয়; এটি হলো রাষ্ট্রের সুরক্ষা ব্যবস্থা, প্রশাসনিক যাচাই-ব...
যারা গাড়ি চালান

যারা গাড়ি চালান

কলাম
যারা ইঞ্জিন চালিত গাড়ি চালান তারা এই লেখাটি প্রিন্ট করে কিছু ফটোকপি সাথে রাখুন। চলার পথে প্রত্যেক ট্র‍্যাফিক সার্জেন্টকে এক কপি করে দিন। মাননীয়ট্রাফিক সার্জেন্ট/BRTA পরিচালক।বিষয়ঃঢাকা মহানগরীর প্রধান সড়কে ও জাতীয় মহাসড়কে অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা সম্পূর্ণ অপসারণের জন্য জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আবেদন, অন্যথায় সকল বৈধ যানবাহনের ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ সকল প্রকার ট্যাক্স মওকুফ বা স্থগিত করার দাবি।মহোদয়,বিনীত নিবেদন এই যে, যদি আপনারা ব্যাটারি রিকশা বন্ধ করতে না চান তাহলে তাদের জন্য রাস্তার দুই পাশ দিয়ে আলাদা রাস্তা তৈরি করে দিন। একই রাস্তায় ব্যাটারি রিকশা আর ইঞ্জিনের গাড়ি চলতে পারে না। কারণ তারা একমুখী সড়কের উল্টো দিক দিয়ে চলে। পুরো রাস্তা দখল করে চলাচল করে ফলে ট্রাফিক জ্যাম সৃষ্টি হয় যা অ্যাম্বুলেন্স-ফায়ার সার্ভিসের পথে বাধা হয় ও অন্যান্য ইঞ্জিন চালিত গাড়ির গতি কমিয়ে মানুষের মুল্যবান কর্মঘন্টা...
বিএনপির সবচেয়ে বড় সমস্যা তারেক জিয়া নিজেই

বিএনপির সবচেয়ে বড় সমস্যা তারেক জিয়া নিজেই

কলাম
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত ১। উনি ইন্টারমিডিয়েট পাশ, গ্র্যাজুয়েট নন। উইকিপিডিয়াতে গিয়ে দেখুন—ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবার খবর আছে, ডিগ্রির খবর নেই। ২। গত ১৭ বছর উনি লন্ডনের মতো শহরে থেকেও হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় একটা কথাও বলেননি। অবিশ্বাস্য, তাই না? কোনো ইমেজও তৈরি করতে পারেননি। ওনার পাশেই অক্সফোর্ড বা ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির ছাত্রছাত্রীরা আছেন, কিন্তু কেউ তাঁকে চেনে না। ঐসব জায়গায় কোনোদিন গেছেন বলেও শোনা যায়নি। ৩। গত ১৭ বছর উনি লন্ডন শহরে কীভাবে আয়-রোজগার করে চলেছেন তার কোনো ব্যাখ্যা নেই। উনি কি চাকরি করেন? উনি কি ব্যবসা করেন? নাকি শরণার্থী ভাতায় চলেন? আমরা জানি না, উনি জানানওনি। সম্ভবত বলার মুখ নেই। বাকিটা আপনারা কল্পনা করুন। ৪। উনি জীবনে কোনোদিন কোনো চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য বা প্রফেশনাল কোনো কাজ করেননি। কোনো রেকর্ড নেই। বসে বসে খেয়েছেন এবং খাচ্ছেন। ৫। ১৯৯০ সালের ...
পরীক্ষার চাপে হারিয়ে যাওয়া নক্ষত্ররা

পরীক্ষার চাপে হারিয়ে যাওয়া নক্ষত্ররা

কলাম
সাবিত রিজওয়ান স্কুল–কলেজ জীবনের পরীক্ষাগুলো আমাদের গড়ে তোলার কথা; কিন্তু অনেক সময় এই পরীক্ষাই আমাদের মানসিক চাপ বাড়ায়। ফলে পরিশ্রমী, মেধাবী অনেক শিক্ষার্থী মাঝপথেই হারিয়ে যেতে বসে। গবেষণায় দেখা যায়— ১০০% শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬০% পরীক্ষায় বসতেই চায় না। ১০% এর পড়ালেখায় কোনো মনোযোগ থাকে না। আর ৩০% পরীক্ষা দিতে চাইলেও তাদের মনে থাকে তীব্র আতঙ্ক। এই ভয়ের কারণেই অনেকেই ঝরে পড়ে— নক্ষত্র হওয়ার আগেই নিভে যায়। হেনরি ফিশ্যাল কী ধরনের পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন, সে বিষয়ে আমার ধারণা কম; তবে একটা কথা স্পষ্ট— যে পরীক্ষা মানুষকে ভাঙে, সে পরীক্ষা রাখা বৃথা। আমি পরীক্ষার বিরুদ্ধে নই; আমি শুধু বলছি, পরীক্ষা এমন হওয়া উচিত যা মানুষকে গড়ে তোলে, ভেঙে দেয় না। আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই একটি করে গুণ, একটি করে আলো আছে। কিন্তু কোথাও গিয়ে সেই আলো নিভে যায়— কোনও নক্ষত্রে চা...
শেখ হাসিনা: এক ক্রনিক খুনির মনোজগত | বলেছিলেন, পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিতেই রাজনীতিতে নেমেছেন

শেখ হাসিনা: এক ক্রনিক খুনির মনোজগত | বলেছিলেন, পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিতেই রাজনীতিতে নেমেছেন

কলাম
"… ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশে যখন মর্মান্তিক ঘটনাগুলো ঘটে শেখ হাসিনা তখন সপরিবারে জার্মানীতে ছিলেন। স্বভাবত:ই তখন বাংলাদেশে ফিরে যাওয়া তার জন্যে সহজ ছিলোনা। ১৯৮১ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উদ্যোগ ও আনুকূল্যে দেশে ফিরে আসা পর্যন্ত তিনি বিদেশে, মূলত: ভারতে ছিলেন। একটি রক্তঝরা সামরিক অভ্যুত্থানে পিতামাতা, তিন ভাই এবং পরিবারের আরো কয়েকজন নির্মমভাবে নিহত হবার ঘটনায় স্বভাবত:ই তিনি শোকে মর্মাহত হয়ে পড়েছিলেন। নির্বাসিত জীবনে করার কিছুই ছিলোনা। স্পষ্টত:ই ভারতীয়রা তাকে মন:স্তাত্ত্বিক পরামর্শ কিংবা চিকিৎসা দেবার কোন ব্যবস্থা করেনি। কর্মহীন জীবনে শেখ হাসিনা অবিরাম তার শোক বুকে লালন করেছেন। শোক এবং প্রতিহিংসার বাসনা ক্রমে ক্রমে তার হৃদযন্ত্রের পুরোটা জুড়ে বসেছে। বলতে গেলে হৃদয়টা একাধারে শোকের সমাধি এবং ঘৃণা ও প্রতিহিংসার দাবানলে পরিণত হয়েছে। ইতিমধ্যে দেশ ও ইতিহাস বসে থাকেনি। রাষ্ট্র তরণী ক...
অফিসিয়ালি শেষ হাসিনার চ্যাপ্টার ক্লোজড!

অফিসিয়ালি শেষ হাসিনার চ্যাপ্টার ক্লোজড!

কলাম
মোহাম্মদ আলীর ফেসবুক পোস্ট থেকে সংগৃহীত লজ্জা থাকলে আজকের পর থেকে "শেখ হাসিনা আসবে বাংলাদেশ হাসবে" স্লোগানটা দিয়েন না। হাসিনা আসবে না, এমনকি হাসিনার লাশটাও এদেশে জায়গা পাবে না। বাস্তব সত্যটা যতো দ্রুত মাইনা নিতে পারবেন ততই মঙ্গল। পৃথিবীর ইতিহাসে কোন পালাতক সরকার দেশে ফিরতে পারে নাই। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত খুনী হাসিনা ফেরার প্রশ্নই আসে না। মৃত্যুদণ্ডের রায় কতোটা স্বচ্ছ হলে হাসিনার পক্ষের (রাষ্ট্রপক্ষের) আইনজীবী হাসির সাথে মেনে নেয়, ভাবা যায়! অলরেডি ভারত বিবৃতি দিলো, আদালতের রায় মেনে নিলো এমনকি বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলো। কিন্তু কষ্ট লাগলো, প্রকৃত অর্থে হাসিনারে লীগের কেউ ভালোবাসে নাই। ২০১৩ সালে যেদিন সাঈদীর ফাঁসির রায় হলো, তাৎক্ষণিক সাঈদীর সমর্থকরা প্রতিবাদ করলো। ১৬৮ জন নেতাকর্মী মারাও গেলো। কিন্তু হাসিনার ফাঁসির রায়ে লীগের একটা কর্মীও কি মাঠে...
আমি লিখি—এআই মসৃণ করে, সত্যটাই এটাই

আমি লিখি—এআই মসৃণ করে, সত্যটাই এটাই

কলাম
সাবিত রিজওয়ান আমি চ্যাটজিপিটির কাছে আমার লেখা শুধু মসৃণ করাই। “মসৃণ করা” বলতে কী বুঝাই, তা আগের আলোচনায় বলেছি। “আপনি এআই—চ্যাটজিপিটির সাহায্য ছাড়া লিখতে পারেন না”—আমাকে এ ধরনের কথা বলা সম্পূর্ণ মূর্খতা। আমি আহ্বান করি—মূর্খতা ভুলে যান। যখন আমার হাতে স্মার্টফোন ছিল না, চ্যাটজিপিটির সঙ্গে পরিচয়ও ছিল না—তখন কি আমি লিখিনি? অবশ্যই লিখেছি। আমি যাঁদের অনুসরণ করি, তাঁরা এআই ছাড়া লিখেছেন; তাঁদের অদৃশ্য দোয়ায় আমিও লিখেছি, লিখতে পারি। লেখাগুলো কতটা শুদ্ধ হয় জানি না, তবে আপনাদের সেরা অভিজ্ঞতা দেওয়ার চেষ্টা করি। বর্তমানে এআই-এর সহায়তা নিচ্ছি—বেশি পাঠকের কাছে পৌঁছানোর জন্য এবং শেখার জন্য। মাছের তেল দিয়ে যেমন মাছ ভাজা যায়, আমিও কখনো কখনো এআই-এর তেল দিয়ে এআই-কেই ভেজেছি। পাঠকের সংখ্যা কমছে, বই বিক্রি হচ্ছে না। ফলে প্রকাশকরাও নিজের খরচে বই ছাপতে আগ্রহ হারাচ্ছেন। আমাদের কর্তব্য...
পলাতক হাসিনা মৃত্যুদণ্ড যে কারণে গুরুত্বপূর্ণ

পলাতক হাসিনা মৃত্যুদণ্ড যে কারণে গুরুত্বপূর্ণ

কলাম
Mohammad Saiful এর ফেসবুক থেকে। যারা ভাবছেন পলাতক হাসিনার মৃত্যুদন্ডের রায় গুরুত্বপূর্ণ না,কারণ সে (ভারতের) কোলে বসে আছে। দেশে নাই, উপস্থিত নাই, ফাঁসি দিতে পারবে না। আপনাদের ভাবনা সম্পূর্ণ ভুল! এই রায়ের বিশেষ কিছু তাৎপর্য আছে। প্রথমত , ভারতে বসে একমুহূর্তে হাসিনা এই রায়ের বিপক্ষে আপিল করতে পারবে না! মানে আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল রায়ের বিপক্ষে আপিল করতে হলে আসামীকে নির্দিষ্ট একটা সময়ের মধ্যে গ্রেফতার হয়ে আত্মসমর্পণ করতে হবে। সময়সীমা ৩০ দিন এরপর আপিল করার সুযোগ শেষ হয়ে যাবে। দ্বিতীয়ত ধরেন, শেখ হাসিনাকে দেশে আনা সম্ভব হলে কিংবা সে নিজ ইচ্ছায় দেশে আসলেই রাতারাতি ফাঁসি কার্যকর করতে আইনি কোনো বাঁধা থাকবে না। যেমন: ২০২০ সালে শেখ মুজিব হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামী কলকাতা ফেরত ক্যাপ্টেন মাজেদকে যেভাবে রাতারাতি ফাঁসি কার্যকর করেছিলো ঠিক তেমনটাই হবে হাসিনা...
দেশীয় মাছের বিলুপ্তি ও পুনরুদ্ধার উদ্যোগ

দেশীয় মাছের বিলুপ্তি ও পুনরুদ্ধার উদ্যোগ

কলাম
লাবনী আক্তার শিমলা মাছ প্রোটিন, কোলাজেন, আয়রন, ফলিক অ্যাসিড ও ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিডের অন্যতম উৎকৃষ্ট উৎস। ভৌগোলিক কারণে নদী-নালা, খাল-বিলঘেরা বাংলাদেশ যুগে যুগে বাঙালির খাদ্যসংস্কৃতিতে মাছকে বিশেষ স্থানে বসিয়েছে। সেই আনন্দ ও প্রাচুর্যের প্রতিফলনই আমাদের চিরচেনা প্রবাদ “মাছে ভাতে বাঙালি”। কিন্তু প্রকৃতির সেই উদার উপহার আজ মারাত্মক হুমকির মুখে। দেশে বিদ্যমান প্রায় ২৬০ প্রজাতির স্বাদু পানির মাছ ও ৪৭৫ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছের একটি বড় অংশই বর্তমানে বিলুপ্তপ্রায়। আইইউসিএন বাংলাদেশের তালিকা অনুযায়ী খরকি, নান্দিলা, শোল বা বাক্কা, বাঘাইড়, ভাঙ্গান বাটা, কালো পাবদা, চেনুয়া, মহাশোল, আইড়, বাইম, ফলি, টাকি, বালিয়া, গজারসহ শতাধিক দেশীয় মাছের প্রজাতি গভীর সংকটে। গত কয়েক দশকে এই বিলুপ্তির হার বেড়েছে বহুগুণে। এর জন্য দায়ী অপরিকল্পিত খাল-বিল ভরাট, নদীর গতিপথ পরিবর্তন, কৃষিজমি সম্প্রসারণ, শি...