
আটো রাইস মিলের সাথে পাল্লা দিতে না পেরে বন্ধ হয়ে গেছে ২৩০ হাসকিং চাতাল মিল
সজীব হাসান, আদমদীঘি বগুড়া : শস্য ভান্ডার হিসাবে খ্যাত বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা। এই উপজেলার প্রধান ফসল ধান। ধান থেকে উৎপন্ন চাল স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ হয়ে থাকে। এক সময় ধান সংগ্রহের পর চাতালে শুকিয়ে তা চাল প্রক্রিয়া জাত করা হতো। এগুলোকে বলা হতো হাসকিং মিল বা চাতাল। শুধু চালই নয়, গম, ভুট্টা, সরিষাসহ বহু শস্য শুকানো হতো চাতালে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ধান ও চালের মূল্য এবং অটো রাইস মিলের দাপটের কারণে লোকসানে পড়ে এসব হাসকিং চাতালগুলো প্রায় বিলুপ্তির পথে। বিগত ৯০ এর দশকেও ছিল এ উপজেলায় প্রায় ২৮০ টি হাসকিং চাতাল মিল। কিন্তু কালের বির্বতনে এসব হাসকিং চাতাল মিল কমতে কমতে হাতে গোনা মাত্র ৩টি হাসকিং চাতাল চালু রয়েছে। অনেকে এসব চাতাল মিল ভেঙে গড়ে তুলছেন বাসা-বাড়ি, দোকানপাট। আবার কেউ কেউ গড়ে তুলছেন গরু সহ হাঁস-মুরগি, ছাগলের খামার। এমন চিত্র দেখা যায় পুরো আদমদীঘি ...