
ওসমান চৌধুরী, চন্দনাইশ চট্টগ্রাম : চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দূর্ঘম পাহাড়ি অঞ্চল এক প্রকার যোগাযোগ বিচ্ছির্ণ ১০ নং ধোপাছড়ী ইউনিয়নের এক মাত্র কাঠের সেতুটি মেরামতের কোন উদ্যোগ গ্রহন করপনি উপজেলার পক্ষ থেকে।
উল্লেখ্য স্বাধীনতার সুবর্ন জয়ন্তী পার করেছি আমরা একবিংশ শতাব্দীর মধ্যে ও সেই মান্ধাতার আমলের মতো অন্ধকারে পড়ে আছে ধোপাছড়ী ইউনিয়ন বাসী।
তৎকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল জব্বার চৌধুরী ধোপাছড়ী ইউনিয়ন সফরে আসলে ধোপাছড়ীর জনগণের দুঃখ কিছুটা লাগবর জন্য প্রায় ২০ লক্ষ টাকার অনুদানে এই কাঠের সেতুটি নির্ম্মান করেন।
এর পরের বছর পাহাড়ি ঢলে বেশে আসা বাঁশের ভেলার ধাক্কায় সেতুটি ভেঙে পড়ে।
তখন ১নং ও ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার মজিবুল হক কোখা ও মোজাম্মেল স্থানীয় জনগন কে সাথে নিয়ে সেতুটি মেরামত করে স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ জনগণ পারাপারের ব্যবস্থা করে দে।
গত ২২মে (২০২৫) বৃহস্পতিবার বিকাল ০৪ ঘটিকায় হঠাৎ অতি বর্ষনে পাহাড়ি ঢলে সেতুটি ভেঙে যায়।
চরম ভোগান্তির শিকার হয় স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী, সবজি উৎপাদন কারি কৃষক, স্থানীয় বাজারে আসা বেপারী, রোগী, গর্ববতি মহিলা ও সাধারণ জনগণ।
এখন পারাপারের মাধ্যম হচ্ছে কেয়া পারাপার। ভারী বৃষ্টিপাত হলেই যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
ধোপাছড়ী ইউনিয়ন বাসী এর স্থানীয় সমাধান চাই। যেহেতু সেতুটি সওজের অধীনে, তা-ই সেতুটি স্থায়ীভাবে না হওয়ায় স্থানীয় জনগন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন আমরা আর কতদিন অন্ধকারে থাকবো। কেন সরকার সুফল থেকে ধোপাছড়ীর জনগণ বঞ্চিত।