
ফরিদ মিয়া, নান্দাইল ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহের নান্দাইল পৌর সভা এলাকার আচারগাঁও নাথপাড়া গ্রামের পিতামৃত গফুর উদ্দিন ভূইঁয়ার তিন সন্তান বাহার উদ্দিন ফখরু উদ্দিন ও মোছাঃ পারুলের নামে বিজ্ঞ নান্দাইল সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে নালিশী তফছিল বর্ণিত চৌহুদ্দীভূক্ত ও কলমী নক্সায় চিহিৃত ৩০ শতাংশ ভূমিতে বাদীগন উত্তম ও উৎকৃষ্ঠ একক স্বত্ব রহিয়াছে মর্মে বিবাদীগনের বিরুদ্ধে স্বত্ব থাকা মর্মে ঘোষনামূলক ডিগ্রী পাওয়ার জন্য ৬৫/২০২৫ অন্য প্রকার মামলা দায়ের করেছেন। আচারগাঁও নাথপাড়া গ্রামের পিতামৃত আইন উদ্দিনের পুত্র মোঃ চান মিয়া কর্তৃক দায়েরকৃত মামলা ও প্রশাসনের বিভিন্ন স্থানে দায়েরকৃত অভিযোগ থেকে জানাগেছে বাদী মোঃ চান মিয়া ১৯৬৩ সালে জন্মগ্রহন করেন। পিতার ১০ বছর বয়সে ১৯৭৩ সালে তার চাচা মোঃ আবেদ আলী নিঃ সন্তান থাকা অবস্থায় তার দাদার ১৯৭৪ নং খতিয়ানের সাকুল্য সম্পত্তি এলাকার চিহিৃত ভূমিদস্যু সিন্ডিকেট কৌশলে ক্রটিযুক্ত দলিলের মাধ্যমে চাচার নিকট থেকে রেজিষ্ট্রি করে নেয়। উপরোক্ত দলিলে খতিয়ানের অন্যান্য অংশীদারদের হিস্যাও হস্তান্তর করা হয় যাহা মুসলিম ফারায়েজ আইনের সুষ্পষ্ট লংঘন। জালিয়াতকারী সিন্ডিকেট উক্ত ভূমি ১৯৮৪ সালের মাঠ জড়িপে প্রাপ্ত ভূমি কৌশলে রেকর্ডভূক্ত করা হয়। বর্তমান মামলার বাদী পক্ষ উল্লেখিত ভূমিতে দখলদার রয়েছেন। অপর আবেদনকারী মনসুর মিয়া তার পিতার নাবালকত্বের সুযোগে অধিকার বঞ্চনার বিষয়টি মুসলিম ফারায়েজ দৃষ্টিতে আইননানুগভাবে জালিয়াত চক্রকে প্রচলিত আইনের আওতায় আনার আইনগত আদেশ এবং ভূমির দখল অক্ষুন্ন রাখার জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে সার্বিক সহযোগিতার জন্য আবেদন জানিয়েছেন। একই সাথে মামলার বাদী মোঃ চান মিয়া বিজ্ঞ আদালতে স্বত্ব রহিয়াছে মর্মে ঘোষনামূলক ডিক্রি দিতে মামলা চলমান রয়েছে। উল্লেখ্য উক্ত ৩০ শতাংশ ভূমি বর্তমানে মামলার বাদী চান মিয়া গংদের দখলে রয়েছে।