Monday, May 19
Shadow

Tag: ভারত

কেন চিকেন’স নেকে নিরাপত্তা বাড়াল ভারত

কেন চিকেন’স নেকে নিরাপত্তা বাড়াল ভারত

এক্সক্লুসিভ, বিদেশের খবর
চীন সফরে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যের পর চিকেন'স নেকে নিরাপত্তা জোরদার করেছে ভারত। ভারতের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। চিকেন’স নেক ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সরাসরি যোগাযোগের একমাত্র স্থলপথটি পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ি যা চিকেন’স নেক হিসেবে পরিচিত। পশ্চিমবঙ্গের এই সংকীর্ণ ভূখণ্ড নেপাল, বাংলাদেশ, ভুটান ও চীনের সীমান্তবর্তী এলাকা। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার চীন সফরে গিয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাত রাজ্য বা সেভেন সিস্টার্সকে ল্যান্ডলকড উল্লেখ করে বলেছিলেন, তাদের সমুদ্রের ব্যবহারের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশই একমাত্র অভিভাবক। আর এর পরপরই চিকেন’স নেক অঞ্চলে ব্যাপক ভারী অস্ত্রশস্ত্র মোতায়েন করা হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় সেনাবাহিনী সিলিগুড়ি...
কৌতুকের জন্য ক্ষমা চাইবেন না ভারতের কৌতুকশিল্পী কুনাল কামরা

কৌতুকের জন্য ক্ষমা চাইবেন না ভারতের কৌতুকশিল্পী কুনাল কামরা

বিদেশের খবর
ভারতের জনপ্রিয় কৌতুকশিল্পী কুনাল কামরা জানিয়েছেন, তিনি তার কৌতুকের জন্য ক্ষমা চাইবেন না, যদিও তার স্ট্যান্ড-আপ শোতে করা কিছু মন্তব্য মহারাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় এক রাজনীতিকের সমর্থকদের ক্ষুব্ধ করেছে। কামরার করা কৌতুকের কিছু ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে, যেখানে মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করা হয়েছে। এরপর, শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিব সেনা দলের সদস্যরা মুম্বাইয়ের একটি হোটেলে হামলা চালান, যেখানে ওই শোটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এছাড়াও, কামরার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে এবং রাজ্যের শাসক জোটের রাজনীতিকরা তাকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন। সোমবার রাতে এক বিবৃতিতে কামরা বলেন, "আইনের যে কোনো আইনসিদ্ধ পদক্ষেপের ক্ষেত্রে আমি পুলিশ ও আদালতের সঙ্গে সহযোগিতা করব।" তবে তিনি প্রশ্ন তোলেন, "আইন কি সমানভাবে প্রয়োগ করা হবে, নাকি যারা কৌতুকে ক্ষুব্ধ ...
বাংলাদেশের মাধ্যমে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ব্যান্ডউইথ সরবরাহে বিটিআরসির না

বাংলাদেশের মাধ্যমে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ব্যান্ডউইথ সরবরাহে বিটিআরসির না

এক্সক্লুসিভ
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যে ব্যান্ডউইথ সরবরাহের জন্য বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহারের প্রস্তাবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সরাসরি "না" বলেছে। এ প্রস্তাবটি ভারতের টেলিকম অপারেটর ভারতী এয়ারটেল এবং বাংলাদেশের দুই আইটিসি কোম্পানি সামিট কমিউনিকেশন্স ও ফাইবার অ্যাট হোমের যৌথ উদ্যোগে প্রণীত হয়েছিল। বিটিআরসির সিদ্ধান্ত এবং তার কারণ প্রাথমিকভাবে বিটিআরসি এ প্রস্তাব অনুমোদনের পথে থাকলেও, পর্যালোচনার পর তারা তা বাতিল করেছে। বিটিআরসি মনে করছে, ট্রানজিট ব্যবহারের ফলে আঞ্চলিক হাব হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান দুর্বল হবে এবং ভারত শক্তিশালী হাবে পরিণত হবে। এছাড়া, প্রস্তাবটি নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি, যা এই উদ্যোগের যৌক্তিকতা, আইনি প্রেক্ষাপট, এবং বাণিজ্যিক বাস্তবতার প্রশ্ন তোলে। বিটিআরসি আরও বলছে: বিদেশি গ্রাহকদের সেবা ...