Saturday, July 26
Shadow

Tag: জার্মানি

ইউরোপে কাজের সুযোগ: লিংকসহ বিস্তারিত …

ইউরোপে কাজের সুযোগ: লিংকসহ বিস্তারিত …

প্রবাস
দিন দিন বাংলাদেশি নাগরিকদের মধ্যে ইউরোপে কাজের আগ্রহ বাড়ছে। তবে অনেকেই হয় দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতারিত হচ্ছেন, নয়তো সঠিক প্রক্রিয়া জানার অভাবে সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন। অথচ এখন অনলাইনে ঘরে বসেই নিজে নিজে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করা সম্ভব। বর্তমানে ইউরোপের যেসব দেশে বিদেশি কর্মীর চাহিদা বেশি, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, ফিনল্যান্ড, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, লিথুয়ানিয়া ও হাঙ্গেরি। এসব দেশে মূলত আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, হসপিটালিটি, কৃষিকাজ, কনস্ট্রাকশন, কারখানা এবং গৃহপরিচালনা কাজে শ্রমিকের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। চাকরির জন্য প্রথম ধাপ হল একটি নির্ভরযোগ্য পোর্টাল খুঁজে তাতে নিবন্ধন করা। ইউরোপের যে সকল সরকারি বা আন্তর্জাতিক পোর্টাল রয়েছে চাকরির খুঁজে আবেদন করতে হবে। সেরা কিছু ওয়েবসাইট হলো দেয়া হল: EURES – The European Job Portal ...
কূটনীতি ও নিরাপত্তা ইস্যুতে চীন-জার্মানির কৌশলগত সংলাপ অনুষ্ঠিত

কূটনীতি ও নিরাপত্তা ইস্যুতে চীন-জার্মানির কৌশলগত সংলাপ অনুষ্ঠিত

রাজনীতি
বার্লিনে অনুষ্ঠিত অষ্টম চীন-জার্মানি কৌশলগত সংলাপে অংশ নিয়েছেনচীন ও জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। বৈঠকে কূটনীতি ও নিরাপত্তা বিষয়ে উভয় দেশের পারস্পরিক বোঝাপড়া, আস্থা ও সহযোগিতা জোরদারে গুরুত্ব দেওয়া হয়। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চীনা কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য ওয়াং ই বলেন,বিশ্বের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে, চীন ও জার্মানির উচিত পারস্পরিক আস্থা জোরদার করে বৈশ্বিক স্থিতিশীলতায় ভূমিকা রাখা। বহুপাক্ষিকতাকে সমর্থনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, জাতিসংঘকেন্দ্রিক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার প্রতি অঙ্গীকার ও আন্তর্জাতিক আইনভিত্তিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা দরকার। ওয়াং ই জার্মান সরকারের "এক-চীন নীতি" মেনে চলার প্রশংসা করে বলেন,জার্মানির নতুন সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে ইতিবাচক ও বাস্তববাদী মনোভাব নিয়েছে। ইইউর সঙ্গে চীনের সম্পর্ক জোরদারে জার্মানির গঠনমূলক ভূমিকাআ...
জার্মানিতে কঠিন হচ্ছে অভিবাসন নীতি  

জার্মানিতে কঠিন হচ্ছে অভিবাসন নীতি  

বিদেশের খবর
আশ্রয়প্রার্থী কমাতে কঠোর নীতি গ্রহণ করছে জার্মানি। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলেকজান্ডার ডব্রিন্ডট বুধবার জানিয়েছেন, সরকার এখন কিছু দেশকে “নিরাপদ” ঘোষণার প্রক্রিয়া সহজ করতে চায়, যাতে সেসব দেশ থেকে আসা মানুষদের আর রাজনৈতিক আশ্রয় না দেওয়া যায়। চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মার্জ–এর নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভায় বুধবার এ সংক্রান্ত পরিকল্পনা অনুমোদন পেয়েছে। নতুন নীতিতে কোনো দেশ ‘নিরাপদ’ কিনা, তা নির্ধারণে জার্মান সংসদের উচ্চকক্ষ বুন্দেসরাট–এর অনুমোদন আর প্রয়োজন হবে না। বুন্দেসরাট জার্মানির ১৬টি ফেডারেল রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করে। এই ধাপটি বাদ দিলে সিদ্ধান্ত গ্রহণের গতি অনেকটা বেড়ে যাবে বলে মনে করছে সরকার। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে জিতে মার্জ অভিবাসন কঠোর করার অঙ্গীকার করেছিলেন। তিনি সীমান্তে অভিবাসীদের ফিরিয়ে দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দেন। তবে এই কঠোর অবস্থান সম্প্রতি আইনি চ...