Friday, December 27
Shadow

Tag: দুর্নীতি

আ.লীগ থেকে বিএনপির ছায়াতলে ডিপজল

আ.লীগ থেকে বিএনপির ছায়াতলে ডিপজল

এক্সক্লুসিভ
ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল সিনেমার পাশাপাশি রাজনীতিতেও সক্রিয় ছিলেন বরাবরই। এক সময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন ডিপজল। তবে মনোনয়ন না পাওয়ায় এবার তিনি বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপির ব্যানারে রাজনীতির মাঠে আলোচনায় আসেন। বিতর্কিত পোস্টার মহান বিজয় দিবসে ডিপজল সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে একটি পোস্টার প্রকাশ করেন। সেই পোস্টারেই মূলত বিতর্কের সূত্রপাত। পোস্টারটি রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ডিজাইন করা হয়েছে, যেখানে বিএনপির শীর্ষ তিন নেতা— জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। পোস্টারের ক্যাপশনে ডিপজল লি...
ট্রান্সকমের সিমিন রহমানের বিরুদ্ধে ৩০ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগ

ট্রান্সকমের সিমিন রহমানের বিরুদ্ধে ৩০ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগ

এক্সক্লুসিভ
ট্রান্সকম গ্রুপের প্রয়াত চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের পরিবারের সম্পত্তি নিয়ে তীব্র বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, গ্রুপটির বর্তমান সিইও সিমিন রহমান জাল দলিল ও ভুয়া স্বাক্ষর তৈরি করে ৩০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ এককভাবে নিজের দখলে নিয়েছেন। সিমিনের ছোট বোন শাযরেহ হকের অভিযোগ, এই প্রতারণার মাধ্যমে সিমিন তাঁদের মায়ের পেটের ভাই-বোনদের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সিমিনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় তিনটি মামলা করেছেন, যার মধ্যে জালিয়াতি, প্রতারণা ও আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। তবে প্রভাব খাটিয়ে সিমিন তদন্ত প্রক্রিয়ায় বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। সিমিন রহমান, শাযরেহ হক অভিযোগের বিবরণ ট্রান্সকম গ্রুপের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো— মিডিয়া স্টার লিমিটেড (প্রথম আলো), মিডিয়া ওয়ার্ল্ড (ডেইলি স্টার), বাংলাদেশ ল্যাম্পস, ট্রান্সকম ইলেকট্রনিক্স, এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্য...
নগদে ডিজিটাল জালিয়াতি: ২৩৫৬ কোটি টাকার হিসাব মিলছে না

নগদে ডিজিটাল জালিয়াতি: ২৩৫৬ কোটি টাকার হিসাব মিলছে না

এক্সক্লুসিভ
নগদে বড় অঙ্কের অর্থ বা ই-মানি তৈরি করা হয়েছে, যার কারণে হিসাব মিলছে না ২ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের নিযুক্ত প্রশাসক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির পরিদর্শনে এসব অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে। অনুমোদনহীন পরিবেশক নিয়োগের দায়ে ছয় কর্মকর্তার একটি তালিকা চূড়ান্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে ডাক বিভাগের কাছে পাঠানো হয়েছে। নগদে নিযুক্ত প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার এই অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে ডাক অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়েছেন। এর আগে নগদের শীর্ষ পর্যায়ের পাঁচ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। নগদে এসব অনিয়মের সময় আওয়ামী লীগের একাধিক সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এর পরিচালনায় যুক্ত ছিলেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ডাক অধিদপ্তর বিষয়টি জানলেও নীরব ছিল। প্রশাসকের দলে থাকা কর্মকর্তারা এটিকে দেশের সবচ...