Thursday, August 21
Shadow

এক্সক্লুসিভ

Exclusive investigative news of Bangladesh

গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরের ত্রাস বিএনপির গাজীপুর জেলা যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম

গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরের ত্রাস বিএনপির গাজীপুর জেলা যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম

এক্সক্লুসিভ, গাজীপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ
গাজীপুর জেলা যুবদল নেতা নজরুল ইসলামের চাঁদার হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেন না রাজেন্দ্রপুরের কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা গার্মেন্টস কারখানা। ঝুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণে তার সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন মির্জাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব বদিউল আলম বাদল।একাধিক সূ্ত্রে জানা গেছে এ খবর। ওয়ার্ড যুবদল সাধারণ সম্পাদক মির্জাপুর ইউনিয়ন, মোঃ রাশিদুল হকও সঙ্গে আছেন। এ তিনজনে রাজেন্দ্রপুরে কায়েম করে চলেছেন ত্রাস ও চাঁদার রাজত্ব। কদিন আগেও চাঁদা ও ঝুট ব্যবসা নিয়ে রাজেন্দ্রপুরের এন এ জেড গার্মেন্টসে ব্যাপক মহড়া চালান এ তিনজন। সঙ্গে ছিল সশস্ত্র ক্যাডার।নানা উৎস থেকে চাঁদাবাজি করে এ পর্যন্ত নজরুল ইসলামের নামে বেনামে কয়েকশ কোটি টাকার সম্পদের হদিস পাওয়া গেছে। আছে পরিবহন ব্যবসাও। বিশেষ মহলে চাঁদা দিয়ে তিনি আছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। তাকে নিয়ে আরও বিস্তারিত প্রতিবেদন আসছে অচিরেই। চোখ রাখুন আজকের কাগজে...
বাংলাদেশের মাধ্যমে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ব্যান্ডউইথ সরবরাহে বিটিআরসির না

বাংলাদেশের মাধ্যমে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ব্যান্ডউইথ সরবরাহে বিটিআরসির না

এক্সক্লুসিভ
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যে ব্যান্ডউইথ সরবরাহের জন্য বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহারের প্রস্তাবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সরাসরি "না" বলেছে। এ প্রস্তাবটি ভারতের টেলিকম অপারেটর ভারতী এয়ারটেল এবং বাংলাদেশের দুই আইটিসি কোম্পানি সামিট কমিউনিকেশন্স ও ফাইবার অ্যাট হোমের যৌথ উদ্যোগে প্রণীত হয়েছিল। বিটিআরসির সিদ্ধান্ত এবং তার কারণ প্রাথমিকভাবে বিটিআরসি এ প্রস্তাব অনুমোদনের পথে থাকলেও, পর্যালোচনার পর তারা তা বাতিল করেছে। বিটিআরসি মনে করছে, ট্রানজিট ব্যবহারের ফলে আঞ্চলিক হাব হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান দুর্বল হবে এবং ভারত শক্তিশালী হাবে পরিণত হবে। এছাড়া, প্রস্তাবটি নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি, যা এই উদ্যোগের যৌক্তিকতা, আইনি প্রেক্ষাপট, এবং বাণিজ্যিক বাস্তবতার প্রশ্ন তোলে। বিটিআরসি আরও বলছে: বিদেশি গ্রাহকদের সেবা ...
বাংলাদেশ ‘মধ্যম আয়ের ফাঁদে’ আটকা পড়েছে: শ্বেতপত্রের প্রতিবেদন

বাংলাদেশ ‘মধ্যম আয়ের ফাঁদে’ আটকা পড়েছে: শ্বেতপত্রের প্রতিবেদন

এক্সক্লুসিভ, জাতীয়
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অগ্রগতির পথে তথ্য বিভ্রান্তির মধ্যে দিয়ে ‘মধ্যম আয়ের ফাঁদে’ আটকে পড়েছে। এ দাবি করা হয়েছে দেশের অর্থনীতির অবস্থা নিয়ে প্রকাশিত এক শ্বেতপত্রে। ‘মধ্যম আয়ের ফাঁদ’ বলতে এমন একটি অবস্থাকে বোঝায় যেখানে একটি দেশ দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করে নিম্ন আয় থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়, কিন্তু উচ্চ আয়ের দেশে উন্নীত হতে ব্যর্থ হয়। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে শ্বেতপত্র প্যানেলের অন্যতম সদস্য জাহিদ হোসেন বলেন, "আমরা আগেই বলেছিলাম বাংলাদেশ এই ঝুঁকিতে আছে। এখন এটা বাস্তবে ঘটেছে। আমরা শ্বেতপত্রে ডেটার মাধ্যমে এটি ব্যাখ্যা করেছি।" প্যানেলের প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যও এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করেন। কীভাবে বাংলাদেশ এই ফাঁদে পড়ল? প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই অবস্থার জন্য দায়ী হলো কাঠামোগত সংস্কারে স্থবিরতা, পূর্ববর্তী সংস্কার থেকে পিছিয়ে আসা, প্রাতিষ্ঠানিক অবক্ষয়, বৈশ্বি...
প্রকাশ্যেই গুজব ছড়াচ্ছে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতারা

প্রকাশ্যেই গুজব ছড়াচ্ছে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতারা

এক্সক্লুসিভ
প্রকাশ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়াচ্ছে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। তাদের প্রোফাইলে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার ছবি ও আওয়ামী লীগের নানা স্লোগান ও অপপ্রচার দিন দিন মাত্রা বাড়াচ্ছে। এমনটাই মনে করছেন নেটিজেনরা। বিশেষ করে সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারকে ঘিরে তাদের নানা ধরনের অপপ্রচার, ভুয়া পোস্টে এখন ফেসবুক সয়লাব। https://www.facebook.com/nasimulhossanrana এই আইডিধারী সমন্বয়ক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন কাগজ ও স্ক্রিনশট তৈরি করে যেখানে সারজিস আলম ১৮ নভেম্বর তার স্ট্যাটাসে লিখেই দিয়েছেন-- আমার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সতর্কতা : ** আমার সাথে কারো ছবি আছে মানেই সে আমার পরিচিত বা কাছের কেউ এমন নয় ৷ কেউ যদি আমার সাথে তার ছবি বা সংশ্লিষ্ট কিছু দেখিয়ে কোনো সুপারিশ করে তবে সে বিষয়টিকে পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন নেই ৷ ** ব্যক্তিগতভাবে সুপারিশ আমি পছন্দ করি ন...
গোহাটিতে আছেন কাদের? হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টাও করছেন!

গোহাটিতে আছেন কাদের? হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টাও করছেন!

এক্সক্লুসিভ
৫ আগস্ট গণ-আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়।  তিনি প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান। তার দলের নেতাকর্মীরা অনেকেই পালিয়ে বিভিন্ন দেশে চলে যান; আবার অনেকেই গা ঢাকা দেন।  অনেকেই সীমান্তে ধরাও পড়েছেন। সীমান্ত পার হতে গিয়ে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ধরা হয়।  তিনি গত ৮ নভেম্বর শেষ রাতে অবৈধ পথে ভারতে পালিয়েছেন বলে গুঞ্জন ছড়ায়।  গুঞ্জনের পরের দিন মধ্যরাতে পুলিশ চট্টগ্রামের হালিশহরের শান্তিবাগে কাদেরের স্ত্রী ইশরাতুন্নেসার বড় ভাই নুরুল হুদার বাসায় অভিযান চালিয়েছে। সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সভাপতিমণ্ডলীর কয়েকজন সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ মাঝারি পর্যায়ের অনেক নেতা ভারতে পালিয়েছেন। তাদের কয়েকজন জান...
ফ্রিজে মায়ের লাশ: ছেলেকে ফাঁসিয়ে দিলো র‍্যাব?

ফ্রিজে মায়ের লাশ: ছেলেকে ফাঁসিয়ে দিলো র‍্যাব?

এক্সক্লুসিভ
তথ্যসূত্র: বাংলা ট্রিবিউন বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় উম্মে সালমা খাতুন (৫০) হত্যাকাণ্ড নাটকীয় মোড় নিয়েছে। হাতখরচের টাকা না পেয়ে মাকে তার ছেলে হত্যা করে লাশ ফ্রিজে রেখেছিল বলে র‍্যাব যে তথ্য দিয়েছিল, তার উল্টো তথ্য রিমান্ডে দিয়েছেন গ্রেফতারকৃত ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমান (১৯)। সেইসঙ্গে ফাঁসানোর কথা বলেছেন তিনি। রিমান্ডের দ্বিতীয় দিন বৃহস্পতিবার নিহতের ছেলে পুলিশের কাছে এমন তথ্য দেন। ওই তথ্যের বরাত দিয়ে ঘটনায় জড়িত তিন জনকে গ্রেফতার করে এখন পুলিশ বলছে, ছেলে নয়, বাড়ির ভাড়াটিয়ারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) বিকালে এসব তথ্য জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুপচাঁচিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুব্রত সিং। গত রবিবার দুপুরে দুপচাঁচিয়ার জয়পুরপাড়া এলাকায় ‘আজিজিয়া মঞ্জিল’ নামের চারতলা বাড়ি থেকে সালমা খাতুনের লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি দুপচাঁচিয়া দারুস সুন্ন...
পাহাড় কেটে আবাসন: থামানো যাচ্ছে না সজল-হিমেল চক্রকে

পাহাড় কেটে আবাসন: থামানো যাচ্ছে না সজল-হিমেল চক্রকে

এক্সক্লুসিভ
সূত্র: দেশ রূপান্তর চট্টগ্রাম শহরের প্রাণকেন্দ্র আসকার দীঘির পাড়ে একটি পাহাড় সাবাড় করে দেয়া হচ্ছে। চারদিকে ঘেরা দিয়ে ভেতরে পুরো পাহাড়টি কেটে ফেলার কার্যক্রম চলছে। নগরীর জালালাবাদসহ বিভিন্ন এলাকায় হরদম পাহাড় কাটা হচ্ছে। আর এ পাহাড় কাটার সঙ্গে সরাসরি জড়িত এ প্রকল্পের মূল উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী সজল চৌধুরী ও হিমেল দাশ নামের দুই প্রভাবশালী। সিডিএ’কে মোটা অংকের ঘুষ দিয়ে ম্যানেজ করার তথ্য-প্রমাণও আজকের কাগজের হাতে এসে পৌঁছেছে। একাধিক পত্রিকায় খবর ছাপা হওয়ার পরও কোনো এক রহস্যজনক ক্ষমতার কারণে তারা এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে। চট্টগ্রাম নগর উন্নয়ন কমিটির সদস্য সচিব, বিশেষ কমিটির চেয়ারম্যান ও ইমারত নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘আমি নিজে প্রকল্প এলাকা ভিজিট করেছি। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই তারা নির্মাণকাজ করছে। এ ছাড়া পাহাড়কাটার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাই ত...